একবিংশ শতাব্দীতে এসে ওয়েব সাইট কথাটার সাথে প্রায় ৯৫% মানুষ পরিচিত। ডিজিটালাইজেশনের যুগে ওয়েবসাইটের ব্যবহারের মাধ্যমে ্মানুষ পুরো বিশ্বটাকে হাতের মধ্যে নিয়ে নিয়েছে।আমাদের দৈনন্দিন জীবনের সাথে ইন্টারনেট খুবই প্রচলিত একটা বিষয় এখন। ইন্টারনেটের প্রধান একটা উপাদান হচ্ছে ওয়েবসাইট ।কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না ওয়েব সাইট কি ,কিভাবে কাজ করে, এর মাধ্যেম কিভাবে ইনকাম করা যাবে। চলুন আজকে জেনে নেওয়া যাক এর বিস্তারিত -
ওয়েবসাইট কি ?
ওয়েব সাইট হচ্ছে কোন ওয়েব সার্ভারে রাখা ওয়েব পেইজ ,ছবি ,ভিডিও ,অডিও সহ বিভিন্ন রকমের তথ্য উপাত্তের সমাহার এবং ইন্টারনেটের মাধ্যেমে সহজে অ্যাক্সেস পাওয়া যায়।ইন্টারনেটের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হলো ওয়েব সাইট। ওয়েব পেইজ মূলত একটি এইচটিএমএল ডকুমেন্ট যা http (HyperText Transfer Protocol) প্রোটোকলের মাধ্যমে ওয়েব সার্ভার থেকে ইন্টারনেট ব্যবহার কারীর ওয়েব ভ্রাউজারে স্থানান্তরিত হয় ।
প্রত্যেকটি সাইটের আলাদা আলাদা ইউনিক নাম থাকে এবং একই ডোমেইন এর মধ্যে অনেক গুলো ওয়েব পেইজ থাকে যা থেকে ওয়েবসাইট তৈরি হয়। পৃথিবীতে যত সংখ্যক উন্মুক্ত ওয়েব সাইট রয়েছে সবগুলো সম্মলিতভাবে ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব (www-world wide web) গঠন করে। এছাড়াও ব্যক্তিগত website রয়েছে যেগুলো শুধুমাত্র ব্যক্তি গত নেটওয়ার্ক এর অ্যাক্সেস দেওয়া যেতে পারে।২০২৩ সালে শীর্ষ ৫ টি সাইটে সবথেকে বেশি ভিজিটর রয়েছে -facebook.com,google.com,youtube.com,Twitter.com & instagram .
ওয়েবসাইটের পথ চলা
১৯৮৯ সালে ব্রিটিশ CERN(European Council for Nuclear Research) এর পদার্থবিদ টিম -বার্নার্স লি world wide web (www) আবিষ্কার করেন। ১৯৯৩ সালের ৩০ শে এপ্রিল CERN এর রিসার্চ করে তারা বলে world wide web যেকোনো ব্যক্তি বিনা মূল্য ব্যবহার করতে পারবে যার কারনে এর বিশলতা ও প্রচার বৃদ্ধি পাবে।শুরুর দিকে সাইট গুলো ছিলো সম্পূর্ন টেক্সট-ভিত্তিক ,নূন্যতম কিছু ছবি ,শিরোনাম এবং অনুচ্ছেদ ছাড়া বাস্তব কোনো লে -আউট ছিলো না ।বর্তমানে এর উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায় গ্রাফিক্স ও ভিজ্যুয়ালের ব্যবহার বৃদ্ধি পেয়েছে ,কিছুদিন আগেও খেয়াল করলে এটি শুধুমাত্র মৌলিক html এর ব্যবহার ছিলো ।এখন আমরা বিভিন্ন ধরনের কোডিং ভাষা ব্যবহার করে থাকি যেমনঃ java,javascript,c++,c+& python ইত্যাদি এর মাধ্যমে আমরা এখন ওয়েব সাইটকে আরও বেশি আকর্ষনীয় করে তুলতে পারি।
ওয়েবসাইট এর কাজ কি
ওয়েব সাইটের ফাইল সমূহ একটি ফিজিক্যাল হোস্টিং সার্ভারে জমা থাকে ।হোস্টিং সার্ভারে সাইটের কোড থেকে শুরু করে সকল ধরনের ফাইল সংরক্ষন করা হয়।প্রতিটি website একটি আইপি এড্রেস থাকে (Internet Protocol address-IP)। আপনি যদি একটি সার্ভারে আপনার website host করে ডোমেইন সংযুক্ত করেন,তাহলে একজন ইউজার আপনার সাইটে অ্যাক্সেস করতে পারবে।
এছাড়া আমাদের কোনো কিছু জানার দরকার হলে আমরা গুগল,ইউটিউব ,আরও অনেক ধরনের সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ করে থাকি ,আমাদের চাহিদা অনুযায়ী সাইট গুলো রেজাল্ট দিয়ে থাকে ।এর মাধ্যমে আমরা সঠিক তথ্য পেয়ে থাকি ।অনলাইন গেমিং ,মিউজিক সাইট,ডাউনলোড সাইট ,খবরের লাইব স্ট্রিম ইত্যাদি কোনো না কোনো ওয়েবের অংশবিশেষ ।যার কারনে ইউজাররা এ ধরনের কন্টেন্ট পাবলিশ করতে পারে।
উদাহরণস্বরূপ ,মানুষের পক্ষে পুরো পৃথিবী ভ্রমন করা সম্ভব নাহ ,যার ফলে আপনার প্রতিভা /প্রতিষ্ঠান বা বিজনেস বিশ্বব্যাপী প্রচার করা সম্ভব নাহ,তাই আপনার প্রয়োজন এমন একটি মাধ্যম যা আপনার বার্তা বা পণ্যর সেবা পৌছে দিবে পুরা পৃথিবী ব্যাপী। আপনার এই চাহিদা পূরন করতে পারে একটি website । যেখানে থাকবে আপনার সংস্থার পরিচিতি কাজের ধরন ,কোয়ালিটি ,ক্লাইন্টস রিভিউ ,অর্ডার ওয়ে ও কমিউনিকেশন মাধ্যম সহ আরও অনেক কিছু যা মানুষের কাছে তুলে ধরতে সক্ষম এছাড়া আপনি একটি সাইটের মাধ্যমে ভিন্ন ভিন্ন ভাবে আয় করতে পারবেন ।
ফ্রি ওয়েবসাইট তৈরির জন্য জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম
বর্তমানে আপনার একটি ওয়েব সাইট আছে মানে ,আপনি অন্যদের থেকে অনেকটা এগিয়ে আছেন।ইন্টারনেটের প্রসারতার যুগে অনেক গুলো প্ল্যাটফর্মই আপনাকে ফ্রি তে ওয়েব হোস্টিং করার সুজোগ দিচ্ছে।একজন ডেভেলপার এর থেকে ওয়েব হোস্টিং করতে টাকার দরকার পড়ে ।আপনি এখন চাইলেই ফ্রিতে এখন এটি করতে পারবেন।কিছু জনপ্রিয় টুলস নিয়ে আলোচনা করা যাক-
ওয়ার্ডপ্রেস (Wordpress): বর্তমানে পৃথিবীর সবথেকে জনপ্রিয় ও চাহিদা সম্পন্ন ওয়েব সাইট তৈরির প্ল্যাটফর্ম হলো ওয়ার্ডপ্রেস।বিশ্বব্যাপী ৮১০ মিলিয়ন ওয়েব সাইট ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহারের মাধ্যমে ,যা প্রায় পৃথিবীর ৪৩% website এর মাধ্যমে তৈরি । ওয়ার্ডপ্রেস এর যাত্রা শুরু হয়েছিলো ব্লগিং এর জন্য বর্তমানে এর প্রসার অনেক ব্যপক হারে বাড়ছে মোবাইল প্রেজেন্টেশন,ব্যবসা,শিক্ষা ক্ষেত্র ও ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট থেকে শুরু করে অন্যান্য অনেক কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে ।সাধারানত ওয়ার্ডপ্রেস দুই ভাগে বিভক্ত ঃ wordpress.com & wordpress.org । এর মধ্যে wordpress.com এর ব্যবহারের কিছু সীমাবদ্ধতা থাকলেও wordpress.org এর ক্ষেত্রে অনেক কম,তবে এটি ব্যবহার করা wordpress.com থেকে কঠিন। ওয়ার্ডপ্রেস এর একটি বিশেষ সুবিধা হলো ফ্রি ভাবে website তৈরি করলে 3gb স্টোরেজ ব্যবহার করা যায়। এছাড়াও ফ্রি তে সাবডোমেইন পাওয়া যায়,থাকছে নির্দিষ্ট ওয়েব হোস্টিং ।
ব্লগার (blogger. com): Pyra Labs 1999 সালে blogger.com প্রতিষ্ঠা করে।এটি আমেরিকান অনলাইন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের এর ব্লগ লেখার জন্য ব্যবহার হতো। ২০০৩ সালে google ব্লগার প্ল্যাটফর্মটি কিনে নেয় এবং ওয়েব হোস্টিং চালু করে ।একজন ইউজা্রের প্রতিটি একাউন্টে ১০০ টি ব্লগ থাকতে পারবে।ব্লগার ব্যবহার করে খুব সহজেই ওয়েব সাইট মেইক করা যায় এবং এর জন্য আপনার শুধু মাত্র গুগল একাউন্ট থাকলেই হবে।তবে ব্লাগার থেকে আপনি ব্লগিং পেইজ ছাড়া অন্য কোনো সাইট করতে পারবেন নাহ।তো এর সাহায্য ব্যবসায়িক বা অন্য কিছুর ওয়েব সাইট তৈরি করা যায় নাহ।তবে ব্লগারে অনেকগুলো টেমপ্লেট থাকায় সাইটটি পছন্দ অনুযায়ী আপনি তৈরি করে নিতে পারবেন । Drag-and -Drop থাকার সুবিধার্থে প্রয়োজনমতো কাস্টমাইজ করে নিতে পারবেন ব্লগগুলো ।ব্লগস্পটের সাহায্য বিনামূল্যে আপনি আপনার নিজস্ব ডোমেইন নেম দিতে পারবেন।
উইক্স (wix): wix হলো একটি জনপ্রিয় ওয়েব সাইট বিল্ডিং প্ল্যাটফর্ম।যেখানে সবধরনের ব্যবহারকারীদের জন্য অনেক সুযোগ-সুবিধা দিয়ে থাকে।wix এর মাধ্যমে তৈরি $160 মিলিয়ন এর বেশি ওয়েব সাইট ইন্টারনেটে রয়েছে ।মোবাইল এর সাহায্য খুব সহজেই উইক্স এর মাধ্যমে ওয়েব সাইট তৈরি করা যায়।যেটা বর্তমানে খুব জনপ্রিয়। রয়েছে অ্যানিমেশন,আর্টিফিশিয়াল ডিজাইন ইন্টিলিজেন্স প্রযুক্তির ব্যবহার।এছাড়া থাকছে অ্যাপ মার্কেট ব্যবহার করার সুবিধা,যেখানে ওয়েব সাইট ব্যবহারের জন্য থাকছে শতাধিক অ্যাপ ব্যবহারের সুযোগ।wix বিভিন্ন ধরনের ইন্টিগ্রেশন ও টুলস অফার করে যা আপনার website & online store পরিচালনা করতে সাহায্য করবে।আপনার সাইটের ব্যাকন্ডে ও ওয়েব সাইট র্যাংকিং করার জন্য আপনি এসইও করতে পারবেন।ফ্রি প্ল্যানের মধ্যে আপনি ইউক্স এর ওয়েবসাইট আপনাকে 500mb স্টোরেজ দিবে।
ওয়েবসাইট থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায়?
কিছু দিন আগেও মানুষ জানতো নাহ ওয়েব সাইট থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করে ।ওয়েব সাইট শুধু তথ্য বা বিনোদন মূলক খবর দিয়ে থাকে এই ধারনা করতো।সময়ের সাথে অনেক কিছু পরিবর্তন হচ্ছে এখন আপনি চাইলেই ঘরে বসে ফ্রি তে ওয়েব সাইট খুলে ইনকাম করতে পারেন।তবে শুধু যেকোনো ধরনের সাইট খুললেই টাকা ইনকাম করতে পারবেন নাহ ,তার জন্য দরকার হবে ব্লগার ওয়েব সাইট ও এর জন্য আপনাকে ডোমেইন হোস্টিং নিতে হবে তবে এখানে অল্প কিছু টাকার দরকার পড়বে । তবে আপনাকে অবশ্যই মনে রাখতে হবে ,ওয়েব সাইট থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য কিছু সময় অপেক্ষা করতে হবে। ধৈর্য ধরে ও মন দিয়ে কাজ করতে হবে।সাইটে যখন নিয়মিত ট্রাফিক ও ভিজিটর আসা শুরু করবে তখন আপনি ইনকামের জন্য কিছু উপায় বের করে নিতে পারবেন ,জেনে নেওয়া যাক উপায় গুলো -
1. Google Ad sense দ্বারা ইনকামঃ সবথেকে সহজ ও লাভজনক উপায় হলো গুগল এডসেন্স থেকে টাকা ইনকাম করা ।যখন আপনার ওয়েব সাইটে অল্প কিছু সংখ্যক ভিজিটর আসা শুরু করবে google adsense এর জন্য আপ্লাই করতে পারবেন রেজিস্টার এর জন্য।গুগল এডসেন্স আপনার একাউন্ট অ্যাপ্রুব করলে ,এডসেন্স এর বিজ্ঞাপন আপনার একাউন্টে দিতে পারবেন।যখন আপনার ওয়েব সাইটে দেখানো বিজ্ঞাপন মানুষ দেখবে ,ক্লিক করবে তখন আপনি টাকা পাবেন ।কতো টাকা আপনি পাবেন এটা নির্ভর করবে আপনার ওয়েব সাইটে কতো ভিজিটর আসছে কান্ট্রিবেস কোথায় দেখানো হচ্ছে ,এর মাধ্যমে আপনি আয় করতে পারবেন।তবে গুগল এডসেন্স থেকে আপনি হাজার -কোটি টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন ।cpc যতো বেশি হবে আপনার ইনকাম তত বাড়তে থাকবে।
2.Affiliate marketing করে আয়ঃ অনলাইন থেকে আয়ের জনপ্রিয় একটি মাধ্যম হলো এফিলিয়েট মার্কেটিং ।আপনার যদি একটি নিজস্ব website থাকে আর তাতে যদি ট্রাফিক ও ভিজিটর ভাল পরিমানে থাকে ,তাহলে আপনি সহজেই এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন। বর্তমানে ইন্টারনেটে প্রচুর পরিমানে digital products company or e-commerce সাইট রয়েছে যার থেকে আপনি পণ্য নিয়ে তাদের জন্য মার্কেটিং করে দিবেন,এর বিপরীতে আপনি একটা কমিশন পাবেন তাদের থেকে। আপনি চাইলে আপনার ব্যক্তিগত প্রোডাক্ট আপনার ওয়েব সাইটের মাধ্যমে বিক্রি করতে পারবেন।সেক্ষেত্রে আপনার নিজস্ব প্রোডাক্ট ও ডেলিভারি সিস্টেম থাকতে হবে। এফিলিয়েট এর জন্য বেশ কিছু জনপ্রিয় ই-কমার্স সাইট রয়েছে -Amazon.com, alibaba.com,clickbank.com,eBay.com ,10minschool.com.এরকম হাজার হাজার এফিলিয়েট সাইট রয়েছে ইন্টারনেটে।
3.Ad space sell থেকে ইনকামঃ গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে ইনকাম করা অনেক সহজ উপায় হলেও কিন্তু এর অ্যাক্সেস পেতে আপনাকে অনেক সময় অপেক্ষা করতে হতে পারে।কিন্তু এই সময়ে আপনি তো বসে থাকতে পারেন নাহ।গুগল এডসেন্স ছাড়াও আপনি ডিরেক্টলি আপনার ওয়েবসাইটে কিছু বিজ্ঞাপন দেখাতে পারবেন।ধরুন আপনি বিভিন্ন কোম্পানি থেকে স্পন্সর এড কিংবা এড স্পেস আপনার সাইটে নিতে পারেন,এর জন্য আপনি আলাদা বার বা অপশন দিয়ে রাখতে পারেন।যেখানে নির্দিষ্ট মূল্য দেওয়া থাকবে।এর একটি বিশেষ দিক হলো আপনি কতো টাকা ইনকাম করবেন তা কোথা থেকে ভিউ হচ্ছে তার উপর নির্ভর করে নাহ,এখানে চাইলে আপনি সোশ্যাল মিডিয়া থেকে ভিজিটর নিয়ে আসতে পারবেন।ট্রাফিক বেশি হলেই ইনকাম বেশি হবে।ডিরেক্ট এড রান করার আর একটি সুবিধা হলো আপনি এখানে নিজের মতো করে বাজেট সেট করে দিতে পারবেন।একটি এড স্পেস কতো প্রাইসে করবেন, কতো টাকা পেমেন্ট নিবেন এইগুলার সুযোগ এখানে পাবেন।
4. নিজের পন্য বিক্রি করে আয়ঃ মানুষ এখন কাজকে সহজ করে ,মূল্যবান সময় বাচানোর চেস্টা করে।অফলাইনে ব্যবসা যতটা কঠিন,অনলাইনে ঠিক ততটা সহজ ।এখানে আপনি ঘরে বসে আপনার প্রোডাক্ট বিক্রি করতে পারবেন।আপনি আপনার প্রোডাক্টের জন্য বিভিন্ন ধরনের আর্টিকেল পাবলিশ করতে পারবেন ,এটা থেকেও আয়ের সুযোগ রয়েছে আবার পন্য বিক্রির মাধ্যমে।
5. Website তৈরি করে আয়ের সুযোগঃ আপনি যদি wordpress,wix,blogger থেকে বিভিন্ন রকমের ওয়েব সাইট বা ব্লগ তৈরি করতে পারেন,আপনার তৈরিকৃত ওয়েবসাইট সেল করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।বর্তমানে ব্যক্তিগত বা কোম্পানির তাদের নিজস্ব পোর্টফলিওর জন্য ওয়েব সাইটের দরকার পড়ে।তো আপনি বিভিন্ন কোম্পানির সাথে যুক্ত হয়ে তাদের জন্য পোর্টফলিও বা ব্রান্ড সাইট তৈরি করে দিতে পারবেন ।এছাড়া Empire Flippers,Flippa & com এ আপনার ওয়েব সাইট বিক্রি করতে পারেন।
একটি ওয়েবসাইট হতে পারে আপনার সারাজীবনের অর্থ উপার্জন এর মাধ্যম।তরুনদের জন্য এটি একটি জনপ্রিয় মাধ্যম ,পড়াশোনার পাশাপাশি সুবর্ণ সুযোগ ।বর্তমানে ওয়েব সাইটে নানা রকমের ফিচার,AI ও chatbots গুলো যোগ হচ্ছে।এর মাধ্যমে আরও সুন্দর করে আমাদের সাইট গুলো সাজাতে পারবো।
আসন সংখ্যার উপর ভিত্তি করে ইউ ওয়াই ল্যাবের সকল অনলাইন কোর্সে পাবেন ১০০% স্কলারশিপ! আসন নিশ্চিত করতে রেজিঃ করুন এখনই।