একটি ওয়েবসাইট আমাদের কাজের জন্য কতটুকু গুরুত্বপূর্ণ তা আমরা জানি।মূলত একটি ওয়েবসাইট পরিপূর্ণ ভাবে তৈরি করার জন্য যে সকল কাজ করা হয় সহজ কথায় তাকেই ওয়েব ডেভেলপমেন্ট বলা হয়।অর্থাৎ ইন্টারনেট অথবা ইন্ট্রানেট (প্রাইভেট নেটওয়ার্ক) এর জন্য যে-সব ওয়েবসাইট, সফটওয়্যার ও অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করা হয় এবং এগুলো তৈরির প্রক্রিয়াকে বলা হয় ওয়েব ডেভেলপমেন্ট।
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট নিয়ে যারা কাজ করে তাদের ওয়েভ ডেভলপার বলা হয়। একজন ওয়েব ডেভলপার এর কাজের পরিমাণ অনেক ব্যাপক ।একটি সাধারণ স্যাটিক ওয়েভ পেইজ থেকে শুরু করে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার প্ল্যাটফর্ম ,ব্যবসায়িক শিল্প প্রতিষ্ঠান এর ই-কমার্স সাইট,কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ,বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিনে আমরা যখন প্রয়োজনীয় জিনিস গুলো সার্চ করি সাধারণত এই কাজ গুলাই ওয়েব ডেভলপমেন্ট ।
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর কাজ কি?
আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি যারা ওয়েভ ডেভেলপমেন্ট নিয়ে কাজ করে তারাই ওয়েব ডেভেলপার। একজন ডেভেলপার এর কাজ হলো একটি ওয়েব সাইট তৈরি করা থেকে শুরু করে ইন্টারনেটে লাইভ করা পর্যন্ত এবং তার সিকিউরিটি প্রদান করা। একজন ডেভলপার তার সুনির্দিষ্ট কাজ ও দায়িত্বগুলো front-end(ক্লায়েন্ট সাইড কোডিং ),back-end(সার্ভার-সাইড কোডিং),full-stack (ফুল স্ট্যাক) হিসাবে কাজ করছে কিনা তা নির্ভর করে ভিন্ন ভিন্ন কাজের উপর ।সাধারণত একজন ওয়েব ডেভলপার এমন একটি পণ্য তৈরি করবে যার প্রতি ক্ল্যায়েন্ট ও গ্রাহক এর বিশেষ চাহিদা থাকবে । ওয়েভ ডেভেলপমেন্ট এর একটি বড় অংশ ক্রমাগত নতুন নতুন আপডেট এর সাথে সাইট এর বাগগুলো পর্যবেক্ষণ করে ও ফিক্সিংয়ের চারদিকে ঘুরতে থাকে। ওয়েব ডেভলপাররা এই সমস্যাগুলো নিয়মিত সমাধান করে এবং সাইটগুলো যাতে কোনো রকম বাগ ছাড়া যেন সহজে চলতে পারে তাও তারা নিশ্চিত করে।
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট কত প্রকার?
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর কাজ প্রসারিত হওয়ার জন্য ,এর কাজের মধ্যেও ভিন্নতা আছে। ওয়েব ডেভেলপমেন্ট সাধারণত তিনভাগে বিশ্লেষণ করা হয়ে থাকে।যেমন- ফ্রন্ট এন্ড,ব্যাক এন্ড ও ফুল স্ট্যাক।
ফ্রন্ট এন্ড আমরা যখন একটা ওয়েব সাইট ভিজিট করি ,তখন তার প্রথম পেইজে আমরা কিছু নকশা,লে-আউট,ছবি ,লেখা ও এর UI(ইউজার ইন্টারফেস)/UX(ইউজার এক্সপ্রেয়িন্সে) ডিজাইন দেখতে পাই ,তাকে সাধারণত ওয়েব সাইট এর ফ্রন্ট এন্ড বা ক্ল্যায়েন্ট সাইড কোডিং বলা হয়ে থাকে। ভিজিটরদের আকর্ষণ ধারে রাখার জন্য এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।একটি সু-পরিকল্পিত ফ্রন্ট এন্ড ভিজিটরদের অভিজ্ঞতা বাড়াতে সাহায্য করে,তারা জা খুঁজছে তা খুঁজে পেতে সাহায্য করবে। ফ্রন্ট-এন্ড লোডের সময় কমিয়ে এবং পৃষ্ঠার গতি বাড়িয়ে ওয়েবসাইটের কর্মক্ষমতা উন্নত করতে পারে। একটি ওয়েবসাইটের সাফল্যের জন্য একটি ওয়েবসাইট ফ্রন্ট-এন্ড অপরিহার্য।
ব্যাক- এন্ডঃ সার্ভার সাইডের ডেভেলপমেন্ট করার প্রক্রিয়াকে ব্যাক এন্ড ওয়েব ডেভেলপমেন্ট বলে। কোনো ওয়েব সাইটের ফাংশনাল কাজের জন্য সাইটের ভিতরের অংশে যে কাজ করা হয় ,যেমন -ওয়েব ডিজাইন ও থিম ডিজাইন ব্যতীত, ব্যাক-এন্ড সার্ভার, ডাটাবেজ এবং অ্যাপ্লিকেশন লজিক দ্বারা গঠিত, এবং ওয়েবসাইট সঠিকভাবে কাজ করে তা নিশ্চিত করার জন্য এটি অপরিহার্য। ব্যাক এন্ড সাধারণত একটি স্ট্যাটিক ওয়েব পেইজ কে ডাইনামিক ওয়েব পেইজে রূপান্তরিত করে।ব্যাক এন্ড ওয়েব ডেভলপমেন্ট এর কাজ অদৃশ্য বা সার্ভার সাইটে হয়ে থাকে তাই ভিজিটররা দেখতে পান না। এগুলো মূলত ওয়েবসাইটের ভিতর থেকে ম্যানেজমেন্ট বা নিয়ন্ত্রণ করা হয়। এদের মধ্যে ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম অন্যতম।
ফুল স্ট্যাক : একটি ওয়েব সাইট ডিজাইন করা থেকে শুরু করে ওয়েব সাইট এর সম্পূর্ণ ওয়েব ডেভেলপমেন্ট কাজ করার প্রক্রিয়াই হলো ফুল স্ট্যাক ডেভলপমেন্ট।অর্থাৎ ওয়েব ডিজাইন ,ফ্রন্ট এন্ড,ব্যাক এন্ড,ওয়েব সাইটের সার্ভার ,গঠন ও কাঠামো তৈরি করা,
ডিবাগিং ,ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম সিকিউরিটি সব কিছুই একজন ফুল স্ট্যাক ওয়েব ডেভলপার ম্যানেজ করে থাকে। ই-কমার্স ওয়েব সাইট গুলো একজন ফুল স্ট্যাক ওয়েব ডেভলপার সম্পাদন করে থাকে।
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শিখতে কি কি জানতে হবে?
আমরা মূলত এখন জানি ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর কাজ কেমন ।কীভাবে একটা ওয়েব সাইট রেডি করা হয়,এর স্ট্যাটিক ও ডায়নামিক পেইজ কীভাবে রান করানো হয় এইগুলা সম্পর্কে জেনেছি।কিন্তু এই কাজ গুলা জানার জন্য একজন ওয়েব ডেভলপার এর কিছু দক্ষতা থাকা দরকার। এই দক্ষতার মধ্যে পরে হচ্ছে প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ।যেমন-HTML,CSS,java,Xml etc. মৌলিক বিষয় গুলো সম্পর্কে জানতে হবে।
HTML: HTML (Hyper text markup language) এর মার্ক আপ ট্যাগ সমূহ ব্যবহার করে ওয়েবপেজ এর বেসিক কাঠামো তৈরি করা হয়। ওয়েব সাইটের head ,titile ,body ,tag .কোথায় হবে এইগুলা জানার জন্য এইচটিএমএল ভাষা আয়ত্ত থাকতে হবে।
CSS: css(cascoding style sheets) .সিএসএস এর সাহায্য ওয়েব পেইজের বিভিন্ন উপাদানের গঠন, ডিজাইন ,সাইজ কতটা হবে,কালার কেমন হবে,ফ্রন্ট সাইজ কেমন হবে ইত্যাদি যাবতীয় কাজ সিএসএস দ্বারা করা হয়।
Javascript: জাভাস্ক্রিপ্ট দিয়ে ওয়েবসাইটের ইন্টারআক্টিবিটি বাড়াতে হয়। উদাহরণ হিসাবে বলা যায়,আপনার সোশ্যাল মিডিয়া(ফেসবুক,টুইটার) কেউ একজন লাইক বা কমেন্ট করলো,এর নটিফিকেশন আপনার প্রোফাইলে আসলো,এই আসার প্রক্রিয়াই সম্পন্ন করে জাভাস্ক্রিপ্ট ।এছাড়া আপনার ওয়েবসাইটে বিভিন্ন ধরনের স্লাইড শো,ই-মেইল ফর্ম,লগ ইনফর্ম তৈরি করার জন্য জাভাস্ক্রিপ্ট জানতে হবে।
Git : Git হলো একটি ফ্রি এবং ওপেন সোর্স version control system যার মাধ্যমে আমাদের কোন কোড বা কাজ কে একটা জায়গায় রাখতে পারি, প্রয়োজনে আগের কোন কোড দেখতে পারি, কোড মুছে দিতে পারি ইত্যাদি।যেকোনো ওয়েবসাইট বা সফটওয়্যার আরো অধিক জনপ্রিয় বা স্মুথ রাখার জন্য প্রতিনিয়ত আপডেট রাখতে হয়। আপনার ওয়েবসাইটের ভার্সন আপডেট বা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য গিঁট শিখতে হবে।
WordPress: ওয়ার্ডপ্রেস হচ্ছে বিশ্বের জনপ্রিয় cms(content management software)।ওয়ার্ডপ্রেস একটি সহজ এবং জনপ্রিয় মাধ্যম যেটা ব্যবহার করে আপনি নিজের একটি ওয়েবসাইট (website) বা ব্লগ (blog) তৈরি করতে পারবেন।
Seo : একজন ওয়েভ ডেভলপার seo (search engine optimization ) সম্পর্কে অ্যাডভান্স না জানলেও বেসিক ধারণা থাকতে হবে।একটা ওয়েবসাইটের অনেক গুলো ট্যাগ থাকে যেগুলি অপটিমাইজ করে সার্চ ইঞ্জিন এর জন্য তৈরি করতে হয়।ওয়েবসাইট অপটিমাইজ করা না থাকলে এটি সার্চ পেইজের উপরে র্যাঙ্ক করবে নাহ।আর আপনার ক্লায়েন্টরাও লাভবান হতে পারবে নাহ।
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট করে আয় করার উপায় একজন ওয়েব ডেভলোপার বিভিন্ন মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারেন।যেমন ধরেন:
1.পার্মানেন্ট জবঃ আপনি যদি একজন দক্ষ মানের ওয়েব ডেভলোপার হয়ে থাকেন,বিভিন্ন আইটি কোম্পানিতে আপনার চাকরির সুযোগ রয়েছে। এছাড়া আমাদের দেশের বেশ কিছু প্রতিষ্ঠানে তাদের ই-কমার্স সাইটের জন্য ডেভলোপার নিয়োগ দিয়ে থাকে।ওয়েভ ডেভেলপমেন্ট নিয়ে আপনি দক্ষ হতে পারলে দেশের বাইরে গিয়ে বিদেশেও চাকরির সুযোগ রয়েছে।
2.ফ্রিল্যান্সিং : ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শিখলে আপনার কাজের সুযোগ অনলাইন ও অফলাইন সবজায়গায় রয়েছে।একজন পারদর্শী ওয়েব ডেভেলপার এর ফ্রিল্যান্সিং মার্কেট প্লেসে অনেক ডিমান্ড থাকে ।আপনি যদি fiverr,upwork ,freelancing.com মার্কেট প্লেসে আপনার পোর্টফলিও বা গিগ আপলোড দিয়ে আপনি আপনার দক্ষতা তাদের দেখাতে পারবেন।,এখান থেকে আপনি অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন।কারণ অনলাইন মার্কেট প্লেসে আপনি একটা ওয়েব ডেভেলপমেন্ট বা ডিজাইন এর অনেক বেশি দামে সেল করতে পারবেন।
3.পার্টটাইম জবঃ প্রতিটি ওয়েবসাইট দেখাশোনার জন্য একজন ওয়েব ডেভেলপার এর দরকার পড়ে।আপনার অল্প কিছু ধারণা থেকেও এই কাজ টা করতে পারবেন।একজন শিক্ষার্থী হিসাবে পার্ট টাইম জব টা করতে পারবে।
৪। ওয়েবসাইট বিক্রয় : ধরেন আপনি একজন ওয়েব ডেভলোপার হয়ে নিজের একটি ওয়েবসাইট তৈরি করলেন। এরপরে অপেক্ষা করে এটিকে পপুলার করে তা পরবর্তীতে বিভিন্ন কোম্পানিকে ভালো দামে সেল করে দেয়।এই বিজনেসটি অনেকেই করে থাকে।বর্তমানে অনলাইন ওয়েব সাইট বিক্রির জন্য অনেক প্লাটফর্ম আছে যেখানে আপনি চাইলেই ওয়েবসাইট বিক্রি করতে পারবেন।যেমন ধরুন flippa.com খুবই জনপ্রিয় একটি মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইট সেল করার জন্য।
৫। স্পনসরশিপ ( sponsorship ) এবং ad space সেল: আপনি খেয়াল করলে দেখবেন জনপ্রিয় পত্রিকাগুলোতে সংবাদ এর পাশে অনেক ad দেওয়া থাকে এই ad গুলোর জন্য তারা ওই কোম্পানির কাছ থেকে টাকা নিয়ে থাকে।একইভাবে বিভিন্ন পপুলার ওয়েবসাইট গুলিতে এই ad সেল করা যায়।তাই একজন সফল ওয়েব ডেভেলপার হয়ে একটি পপুলার ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারলেই আপনি চাইলেই সেখানে সাপ্তাহিক,মাসিক এবং বাৎসরিক চুক্তি ভিত্তিতে এই ad স্পেস সেল করতে পারবেন।এবং এর পাশাপাশি যদি আপনি একজন ওয়েভ ডেভেলপার হিসাবে আপনার একটি পপুলার ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন তাহলে বিভিন্ন কোম্পানি আপনার ওয়েবসাইটে স্পন্সরশিপও করতে চাইবে।অর্থাৎ তাদের বিভিন্ন প্রোডাক্ট অথবা আর্টিকেল আপনার ওয়েবসাইটে রাখতে চাইবে।এবং এর মাধ্যমেও একজন ওয়েব ডেভলোপার অনেক টাকা ইনকাম করতে পারে।
ক্যারিয়্যার হিসাবে ওয়েব ডেভেলপমেন্টেদের ভবিষ্যৎ কেমন?
আমরা কোনো কাজ করার আগে তার ভবিষ্যৎ সম্পর্কে জেনে নেওয়াটা বুদ্ধিমানের কাজ। সেক্ষেত্রে আমি বলতে পারি,আপনি একজন দক্ষ ডেভেলপার হতে চাইলে আপনি ওয়েব ডেভেলপমেন্টকে ক্যারিয়্যার হিসাবে বেছে নিতে পারেন।বর্তমানে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর চাহিদা বেড়ে চলছে ।বর্তমানে প্রতিদিন গড়ে প্রতি মিনিটে প্রায় ৫৭১ টি নতুন ওয়েবসাইট তৈরি হচ্ছে। এই সংখ্যা দিনে দিনে আরো বাড়বে।কারণ যেকোনো কোম্পানি তার ব্যবসায় বাড়তি সুবিধা পাওয়ার জন্য একের অধিক ওয়েবসাইট বানানোর প্রয়োজনবোধ করবে ফলে ওয়েব ডেভলপমেন্ট এর কাজের চাহিদাও বাড়বে।শ্রম পরিসংখ্যান বুর্যের ( The Bureau of Labor Statistics projects) এর মতে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর কর্মসংস্থান গ্রো-আপ করছে ৩০.3% হারে।
আইটি কোম্পানি গুলো বর্তমানে ওয়েব স্ট্যাক বুঝে এমন ওয়েব ডেভেলপারদের বেশি খুঁজে ।আপনি নিজেকে পারদর্শী ওয়েব ডেভেলপার হিসেবে গড়ে তুলতে পারলে ,আপনি আগামী ২০৩০ সাল পর্যন্ত সেইফ থাকতে পারবেন,এই আপডেটেড যুগে। US ( The Bureau of Labor Statistics projects) ভবিষ্যতদ্বানী করেছে ২০২৯ সালের মধ্যে শুধু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ওয়েব ডেভেলপমেন্টদের ১৯,০০০ ডেভেলপারদের চাকরি হয়ে যাবে।
আচ্ছা ওয়েব ডেভেলপমেন্ট কি ,এর কাজ কি অথবা এর সম্বন্ধে কি কি জানতে হবে,এর ক্যারিয়্যার অপরচুনিটি কেমন হবে এগুলো নিয়ে কিছু হলেও সাধারণ ধারণা পেয়েছি।পরিশেষে কিছু কোথায় আসতে পারি,ইন্টারনেটে ব্যক্তিগত অথবা প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবসার জন্য ওয়েবসাইট এর আধিক্য অপরিহার্য এর জন্য ওয়েব ডেভেলপমেন্ট বর্তমান বিশ্বে একটি ডিমান্ডিং পেশা। এবং ওয়েভ ডেভেলপমেন্ট একটি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি সহ একটি আশ্চর্যজনক ক্ষেত্র। তাই এই সেক্টরে আপনি অবিচ্ছিন্ন শিক্ষা,সমস্যা সমাধান এর প্রচুর সুযোগ পাবেন,প্রতিদিন অনেক কিছু শিখতে পারবেন।এবং নিঃসন্দেহে বলতে পারি আপনি একজন দক্ষ ওয়েব ডেভলোপার হিসাবে হালাল পথে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। তাই দেরি কেন আজই পরিপূর্ণ দক্ষ হয়ে ওঠার চ্যালেঞ্জে নেমে পড়ুন। ইনশাআল্লাহ -সুদিন আসবেই।
আসন সংখ্যার উপর ভিত্তি করে ইউ ওয়াই ল্যাবের সকল অনলাইন কোর্সে পাবেন ১০০% স্কলারশিপ! আসন নিশ্চিত করতে রেজিঃ করুন এখনই।